রবিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:২৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম:
জলবায়ু পরিবর্তন রোধে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে : উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অর্ন্তবর্তী সরকারের অন্যতম কাজ শহীদ পরিবারকে সহায়তা ও আহতদের পরিপূর্ন চিকিৎসা : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা আবারো এলডিপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক যৌথ অভিযানে ভোলায় অস্ত্রসহ দুই ডাকাত আটক নারীর প্রতি সহিংসতা সামজিক ব্যাধি দুর করতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর বাড়িয়ে বিজ্ঞপ্তি ডিএনএ রিপোর্ট প্রস্তুতকারীকে সাক্ষ্য প্রদান সংক্রান্ত উচ্চ আদালতের নির্দেশনা এবং সাক্ষ্য আইন: আমাদের করনীয় শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত উত্তরায় কাজী ড্রাইভিং স্কুলের উদ্যোগে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত শেখ রাসেলের ৬১তম জন্মদিন পালনের আহ্বান আ.লীগের ৩ দিনব্যাপী জলবায়ু অর্থায়ন, প্রকল্প ধারণাপত্র ও আর্থিক প্রস্তাবনা বিষয়ক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

নারীর ক্ষমতায়নে বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার – আইনমন্ত্রী

ঢাকা, ২৩ ফাল্গুন (৮ মার্চ) :

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, সহিংসতার প্রতিকার ও
ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে যে কোন পরিস্থিতিতেই বিচার ব্যবস্থাসহ সকল সেবা ব্যবস্থা সক্রিয়
রাখা অপরিহার্য। এছাড়া নারীরা, বিশেষত যারা মহামারির সময়ে পারিবারিক এবং লিঙ্গভিত্তিক
সহিংসতার সম্মুখীন হয়েছেন, তাদের সহায়তা প্রদানের উপায় বের করা খুবই জরুরি।

আজ রাজধানীর রেডিসন হোটেলে evsjv‡`‡k Rvg©vb Dbœqb ms¯’vi 50 eQi D`hvcb
Ges ‘ইন সার্চ অভ জাস্টিস: আনটোল্ড টেলস অভ ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স সারভাইভারস’ শীর্ষক
বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার নারীর ক্ষমতায়ন এবং নারী নির্যাতন ও
সহিংসতা বন্ধে বহুমুখী পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকার নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ আইন, ২০০০;
পারিবারিক সহিংসতা (প্রতিরোধ ও সুরক্ষা) আইন, ২০১০ ও পারিবারিক সহিংসতা বিধিমালা প্রণয়ন
করেছে। নারী ও শিশুদের বিরুদ্ধে সহিংসতা প্রতিরোধে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার, ভিকটিম
সাপোর্ট সেন্টার, ন্যাশনাল হেল্পলাইন সেন্টার চালু হয়েছে এবং একটি ব্যাপক জাতীয়
কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে।

আনিসুল হক বলেন, ২০২২ সাল একটি বিশেষ বছর কারণ বাংলাদেশ এবং জার্মানির মধ্যে
বন্ধুত্ব ও অংশীদারিত্বের ৫০ বছর উদযাপন করছি। বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি
দেওয়া প্রথম দেশগুলোর মধ্যে জার্মানি একটি। মুক্তিযুদ্ধের পরপরই যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের
জন্য জার্মানির মতো শক্তিশালী দেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা ছিল অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, ১৯৭২ সাল থেকে জার্মানি একটি প্রধান অংশীদার হিসেবে বাংলাদেশের
পাশে দাঁড়িয়েছে। দেশটি আমাদের অগ্রাধিকার খাত যেমন প্রশাসন, জলবায়ু, জ্বালানি ও অন্যান্য
ক্ষেত্রে প্রযুক্তিগত সহায়তা প্রদান করে আসছে।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2017 ithostseba.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com