শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০২:১৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম:
নাজির পুরে ধান ক্ষেতের সীমানা নিয়ে কথা কাটাকাটিতে মারামারি ব্যবসায়ী সালাউদ্দিন চৌধুরী ও তার পরিবারের নামে অপপ্রচারের অভিযোগে থানায় জিডি ‘ন্যায়বিচার ও নৈতিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় দর্শনের শিক্ষা জরুরি’ সিপাহী বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে মুলাদীর সোনামদ্দিন বন্দরে বিএনপির আলোচনা সভা মুলাদীর চর বাটামারা জমির দখল পাচ্ছে না খোরশেদা আক্তার ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনের সাথে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ মিথ্যা মামলার হয়রানি থেকে মুক্তি চায় আলি আকবার পরিবারবর্গ জলবায়ু পরিবর্তন রোধে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে : উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অর্ন্তবর্তী সরকারের অন্যতম কাজ শহীদ পরিবারকে সহায়তা ও আহতদের পরিপূর্ন চিকিৎসা : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

অন্যের কাছে আমরা হাত পাতবো না : প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
জোর জুলুম না করে উদ্বুদ্ধকরণ ও সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে মানুষের কাছ থেকে কর আদায়ের কথা বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেছেন, মানুষকে কোনো ভয়-ভীতিকর পরিস্থিতিতে ফেলা যাবে না। মানুষকে উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাদের জানাতে হবে আপনার কর, আপনাদের কাজেই লাগে। সরকারের উন্নয়নের সুফল ভোগ করছে জনগণ। যারা সুফল ভোগ করছে তাদের তো কিছু দিতে হবে। রাষ্ট্র এমনি এমনি দিতে পারে না। আর অন্যের কাছে আমরা হাত পাতবো না।
রোববার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে রাজস্ব সম্মেলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি বলেন এসব কথা।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম।
ঘরে বসে করদাতাদের কর দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ায় রাজস্ব বোর্ডকে ধন্যবাদ জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এটার আরও ব্যাপক প্রচার দরকার। তাহলে রাজস্ব আহরণে খুব বেশি অসুবিধা হবে না। অনেকেই যেতে হবে, দিতে হবে- এই ঝামেলাটা নিতে চান না।

তিনি বলেন, এখন যেহেতু মূল্যস্ফীতি বেশি, প্রত্যেক মানুষের উপর অতিরিক্ত চাপ। এক্ষেত্রে করহার বৃদ্ধি না করে করহার যৌক্তিক করতে হবে। করজাল বাড়াতে হবে, ই-টিআইএন গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করতে হবে।

তিনি বলেন, আমাদের দেশে আয়কর প্রদানকারীর সংখ্যা খুবই কম। অনেক ঝামেলার মধ্যে করতে হয়, বা সচেতনতার অভাব রয়েছে। আমি মনে করি, এখানে কোনো জোর খাটবে না। কর ফাঁকি দেওয়ার যাদের প্রবণতা আছে, সর্বক্ষেত্রে ডিজিটাল সিস্টেম হয়ে গেলে কেউ আর ফাঁকি দিতে পারবে না। আয়করের পরিমাণ এমন রাখা, প্রত্যেকেই যেন স্বতঃস্ফূর্তভাবে দিতে পারে।

তিনি বলেন, এখন কেউ আর কুঁড়েঘরে বাস করে না। প্রত্যেককে বিনা পয়সায় ঘর দিচ্ছি, দুই কাঠা করে জমি দিচ্ছি। জীবন জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি, আর্থিক সহায়তা দিচ্ছি। পাশাপাশি ব্যবসা বাণিজ্য সম্প্রসারণের সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।

তিনি বলেন, এখন করদাতার সক্ষমতা কিন্তু উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ে আছে। সেখানে রাজস্ব বোর্ডের প্রচারণা দরকার। যাদের কর দেওয়ার সামর্থ আছে, আপনারা দয়া করে দেবেন। যেটা আপনাদের সেবায় সরকার কাজে লাগাবে।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2017 ithostseba.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com