শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম:
সিপাহী বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে মুলাদীর সোনামদ্দিন বন্দরে বিএনপির আলোচনা সভা মুলাদীর চর বাটামারা জমির দখল পাচ্ছে না খোরশেদা আক্তার ১৯৭১ এর মুক্তিযুদ্ধ ২০২৪ এর পুনর্জন্ম : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনের সাথে সংবিধান সংস্কার কমিশনের সাক্ষাৎ মিথ্যা মামলার হয়রানি থেকে মুক্তি চায় আলি আকবার পরিবারবর্গ জলবায়ু পরিবর্তন রোধে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে : উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অর্ন্তবর্তী সরকারের অন্যতম কাজ শহীদ পরিবারকে সহায়তা ও আহতদের পরিপূর্ন চিকিৎসা : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা আবারো এলডিপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন সালাহ উদ্দীন রাজ্জাক যৌথ অভিযানে ভোলায় অস্ত্রসহ দুই ডাকাত আটক নারীর প্রতি সহিংসতা সামজিক ব্যাধি দুর করতে হবে : উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ

জনগণের ক্ষমতায়নে তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী

সোহেল রানা : জনগণের ক্ষমতায়নে তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী।

বুধবার (১২ জুন) শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত শ্রম ভবন, বিজয় নগর, ঢাকা-এর সভাকক্ষে তথ্য অধিকার বিষয়ক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের লক্ষ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধু সোনার বাংলা গড়ার উদ্দেশ্যে বাঙালির জীবনমান উন্নয়ন, কর্মের স্থিতিশীলতা, শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং উন্নয়নের স্থায়ীত্ব নিশ্চিত করতে সকল শিল্পকারখানা রাষ্ট্রীয়করণ করেন।

শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বলেন তথ্য অধিকার আইন-২০০৯ নিশ্চিত করা গেলে সকল সরকারি, বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে জবাবদিহিতা ও স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পাবে এবং দুর্নীতি হ্রাস পাবে। তথ্য অধিকার নিশ্চিত করা গেলে দেশের উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে এবং দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। এই আইনে মোট ০৮টি অধ্যায়, ৩৭টি ধারা ও একটি তফসিল বিদ্যমান।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমান শ্রম বান্ধব সরকার শ্রমিক ভাই-বোনদের সামাজিক মর্যাদা, স্বাস্থ্য ও সেইফটি নিশ্চিতকল্পে জাতীয় শ্রমনীতি-২০১২, জাতীয় শিশুশ্রম নিরসন নীতি-২০১০, জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি নীতিমালা-২০১৩ এবং গৃহকর্মী সুরক্ষা ও কল্যাণ নীতি-২০১৫ প্রণয়ন করে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশকে স্থিতিশীল শিল্প সম্পর্ক এবং উদীয়মান অর্থনীতির দেশ হিসেবে প্রমাণ করেছে।
এ কর্মশালায় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ মাহবুব হোসেন, অতিরিক্ত সচিব মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক ড. মোল্লা জালাল উদ্দিনসহ কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর, শ্রম অধিদপ্তর এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Please Share This Post in Your Social Media

© All rights reserved © 2017 ithostseba.com
Design & Developed BY Hostitbd.Com
Social Media Auto Publish Powered By : XYZScripts.com