বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:২৬ অপরাহ্ন
রিপোর্টারঃ- সোলাইমান
বরিশাল জিলার মুলাদী থানাধীন চর বাটামারা এলাকার খোরশেদা আক্তার স্বামীর ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির জবর দখলকারীদের কবল হতে উদ্ধার করে, জান ও মাল হেফাজত করার জন্য আবেদন করেন সভাপতি-লিগ্যাল এইড বরিশালে বলে আমাদের প্রতিনিধিকে জানান খোরশেদা আক্তার। তিনি আরো জানান তার স্বামী রেজাউল করিম তার পৈত্রিক ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত সম্পতি ৬ মার্চ-২০২৪ ইং তারিখ ৪৫৮ নং রেজিষ্ট্রারী দলিল মূলে তার ও তার ২ মেয়ে ১ ছেলের নামে রেজিস্টারী দলিল করে।
স্বামীর দেয়া সম্পত্তি ভোগ দখল করতে দিচ্ছে না বিবাদী- ১, ইউনুস চৌকিদার (৪০) পিতা: মৃত আ: হাকিম চৌকিদার, ২, রেনু বেগম (৬৫) স্বামী মৃত আঃ হাকিম চৌকিদার ৩, রেখা বেগম, স্বামী আবুল সরদার ,সর্ব সাং চরবাটামারা (রহিম বাজার সংলগ্ন) থানা: মুলাদী- জেলা: বরিশাল। খোরশেদা আরো জানায় তার স্বামীর দেওয়া সম্পত্তিতে বসবাস করতে চাইলে উল্লেখিত বিবাদী গণ তাকে স্ব-পরিবারে হত্যার উদ্দেশ্য মেরে ফেলার জন্য ছায়ার মতো অনুসরণ করছে।
তাদের ভয়ে আমি বিভিন্নস্থানে পালিয়ে বেড়াচ্ছি, আমি হত-দরিদ্র অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাচিছ, আরো বলেন, গত-০৩/১০/২০২৪ ইং তারিখে বিকল অনুমান ৫ টায় ইউনুসের স্ত্রী রেকশনা এবং রেনু বেগম ও রেখা বেগম তার মেয়ে রাবেয়া বেগম (রিয়া)র শশুর জামাল মুন্সীকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাস করে। এবং বলে তোর পুত্র আমির মুন্সীকে তার স্ত্রী রাবেয়া বেগম (রিয়া) কে তালাক দেওয়ার হুমকী-দেয় বলে জানান খোরশেদা আক্তার।
রেজাউল চৌকিদার জানান আদালতের রায় ছাড়া অন্য কোন সমাধান সে চায়না। প্রতি পক্ষ উইনুস চৌকিদার, তার মা ও বোন প্রতিনিধিকে জানান, বাবা মারা যাওয়ার পরে বসতভিটা সহ নাল দাগ ২০৭৬ জমি ৮ শতাংশ যেখানে মায়ের বসতঘর, খালি জমি বোন ও ভাই রেজাউল সহ উনুস দখলে আছে, তাহা শালিশদের সিদ্ধান্ত মতে। শালীশদের লিখিত সিদ্ধান্তে বিস্তারিত উল্লেখ আছে। প্রয়োাজনে পুনরায় শালীশি মহোদ্বয়রা যে সিদ্ধান্ত দিবে তাহা মাথা পেতে আমি ইউনুস চৌকিদার; মাতা রেনু বেগম ও বোন রেখা বেগম মানিয়া, নিব।
বর্তমানে শালিশদের সিদ্ধান্ত মতে ৮ শতাংশ জমিতে মায়ের বসত ঘর, বাকী জমি আমরা ওয়ারিশ গন ভোগ করিতেছি, রেজাউল ভাই মায়ের ঘর ভেঙ্গে দিয়ে ৮ শতাংশ সবই ভোগ করিতে চায়। আমরা রাজি না হওয়ায় আমাদের বিরূদ্ধে ্কাদিক মামলা দিয়ে হয়রানি করে আসছে। আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
খোরশেদা বেগমের করা মামলায় উল্লেখিত বিষয় সম্পূর্ন মিথ্যা। ঘটনার বিষয় আমরা বাড়িসহ আশে পাশেরসহ এলাকার মানুষ জনদের মাধ্যমে যথাযথ কর্তৃপক্ষ জানতে পারবে আমাদের কথাই সত্য।